কৃষ্ণনগরে এক খুব চালাক লোক ঠকানো স্যাকরা ছিল। কিন্তু লোকটিকে দেখাত ভিজে বেড়ালের মত। যেন র্ধামিক গোবেচারী। দোকানে বসে মাঝে মাঝেই বলত হরি হর, হরি হর্ আসলে ওই স্যাকরার হরিহর নামে এক কর্মচারী ছিল। কেউ সোনা গলাতে দিলেই স্যাকরাটি লোকটাকে কেমন দেখে খানিকটা বুঝে নিয়েই কর্মচারীর উদ্দেশ্যে সংকেতে বলত….। হরি-হর। অর্থাৎ ওরে হরি, এখন সোনা হয় অর্থাৎ হরণ কর ভাল মত। লোক দেখে শুনে বেশি কম সোনা চুরি করত। ভাল বোকা লোক দেখলে বেশি চুরি করত। হরিহর একবার বললে কম, হরিহর দুবার বললে ডবল চুরি করতে শেখান চিল।
মেয়ের বিয়ের সময় গোপাল পুরনো গয়নার বদলে নতুন গয়না বানাতে দিয়েছিল। গয়না গলাবার সময় যেই স্যাকরা বলে উঠল হরিহর, হরিহর এবার ডবল হরণ কর। কারণ স্যাকরা মনে মনে গোপালকে খুব বোকা লোক ভেবেছিল। গোপাল অমনি বলে উঠল, কথাটা সম্পূর্ণ করুন স্যাকরা মশাই আনন্দে নেচে নেচে বলুন- হরিহর। হরিহর সোনা মেরে বাক্স ভর। সোনা মেরে বাক্স ভর। আগে থেকে গোপাল স্যাকরার চালাকির খবর খানিকটা লোক পরস্পরায় শুনেছিল সেজন্য সে নিজে পরীক্ষা করবার জন্য বিশেষ করে সেই দোকানে গেছিল খবরটা সঠিক কিনা তা যাচাই করতে।
গোপালের মুখে ওই কথা শোনার পর স্যাকরার পো এর মুখে আর একবারও হরিণাম শোনা গেল না। তখন স্যাকরা বেশ বুঝতে পেরেছে যে, সে যা তা লোকের পাল্লায় পড়েনি। এ ব্যাটা ভারি ঘোড়েল। গোপাল যাতে মহারাজের কানে কথাটা না তোলে সেজন্য কাতর অনুরোধ করে স্যাকরা গোপালকে বেশ কিছু টাকা পয়সা দিল এবং বলল, যে আমি আর এমন কাজ করব না।
মেয়ের বিয়ের সময় গোপাল পুরনো গয়নার বদলে নতুন গয়না বানাতে দিয়েছিল। গয়না গলাবার সময় যেই স্যাকরা বলে উঠল হরিহর, হরিহর এবার ডবল হরণ কর। কারণ স্যাকরা মনে মনে গোপালকে খুব বোকা লোক ভেবেছিল। গোপাল অমনি বলে উঠল, কথাটা সম্পূর্ণ করুন স্যাকরা মশাই আনন্দে নেচে নেচে বলুন- হরিহর। হরিহর সোনা মেরে বাক্স ভর। সোনা মেরে বাক্স ভর। আগে থেকে গোপাল স্যাকরার চালাকির খবর খানিকটা লোক পরস্পরায় শুনেছিল সেজন্য সে নিজে পরীক্ষা করবার জন্য বিশেষ করে সেই দোকানে গেছিল খবরটা সঠিক কিনা তা যাচাই করতে।
গোপালের মুখে ওই কথা শোনার পর স্যাকরার পো এর মুখে আর একবারও হরিণাম শোনা গেল না। তখন স্যাকরা বেশ বুঝতে পেরেছে যে, সে যা তা লোকের পাল্লায় পড়েনি। এ ব্যাটা ভারি ঘোড়েল। গোপাল যাতে মহারাজের কানে কথাটা না তোলে সেজন্য কাতর অনুরোধ করে স্যাকরা গোপালকে বেশ কিছু টাকা পয়সা দিল এবং বলল, যে আমি আর এমন কাজ করব না।
ABOUTME
শিশু কিশোররাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাদের জন্য কিছু রেখে যেতে হবে এটাই আমার কর্তব্য। আর এই কর্তব্যজ্ঞান থেকেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। বাংলা ভাষা শিশুদের অনলাইন ভিত্তিক শিক্ষার সুযোগ নেই বললেই চলে। কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য ইন্টারনেট ছাড়া কোন পথ নেই। আমি চেষ্টা করেছি শিশুদের উপযুক্ত শিক্ষার জন্য একটি উন্নত অনলাইন ভিত্তিক তথ্যভান্ডরের অবকাঠামো তৈরী করার। যদি আমার এই প্রচেষ্টা থেকে বাংলাদেশের একটি শিশুও উপকৃত হয় তবে আমার কর্ম স্বার্থক হয়েছে বলে মনে করব।






0 comments:
Post a Comment