গোপাল তার মামার বাড়ি গেছিল। সেখানেই তখন জমিদার ইন্দ্র সিংহ বাস করতেন। তিনি তার বারান্দায় বসে গড়গড়া টানছিলেন যেমন বিরাট চেহারা তেমনি ভরাট গলার স্বর এমন সময় গোপালকে পথ দিয়ে হেঁটে যেতে দেখে রসিকতা করার উদ্দেশ্যে হাঁক পাড়লেন। এই গোপাল শোন। হাঁক ত নয় যেন আকাশ থেকে বাজ কোথাও মাঠে ভেঙ্গে পড়ল। সকলে জমিদার বাবুকে ভয় করত সিংহের মত। কাছে গেলে সিংহের থাবা হয়তো দেখিয়ে দেবে একথা গোপাল জানত।
সিংহ মশায়ের ডাক শুনেই গোপাল ভান করে রাস্তায় মুর্চ্ছিত হয়ে পড়ল ইচ্ছে করেই। যেন সে অত্যন্ত ভয় পেয়ে মুর্চ্ছিত হয়েছে। এইরূপ ভাবে সে পড়ে গেল। সিংহ মহাশয় লোকজন দিয়ে ধরাধরি করে মূর্চ্ছা গ্রস্ত গোপালকে বারান্দায় তুলে আনলেন। মাথায় কিছুক্ষণ ভাল ঢালার পর গোপাল পিট পিট করে তাকিয়ে বললে, কিছু মনে করবেন না হুজুর, আপনা ডাকও যা পশুরাজ সিংহের ডাক একই। ডাক শুনেই ভয়ে মূর্চ্ছা গিয়েছিলুম। বাপরে বাপ, এ যে রীতিমত সিংহের ডাক। সিংহমশায় তখন হেসে উঠলেন গোপালের কথা শুনে, তোয়াজে খুশীও হলেন।
সিংহ মশায়ের ডাক শুনেই গোপাল ভান করে রাস্তায় মুর্চ্ছিত হয়ে পড়ল ইচ্ছে করেই। যেন সে অত্যন্ত ভয় পেয়ে মুর্চ্ছিত হয়েছে। এইরূপ ভাবে সে পড়ে গেল। সিংহ মহাশয় লোকজন দিয়ে ধরাধরি করে মূর্চ্ছা গ্রস্ত গোপালকে বারান্দায় তুলে আনলেন। মাথায় কিছুক্ষণ ভাল ঢালার পর গোপাল পিট পিট করে তাকিয়ে বললে, কিছু মনে করবেন না হুজুর, আপনা ডাকও যা পশুরাজ সিংহের ডাক একই। ডাক শুনেই ভয়ে মূর্চ্ছা গিয়েছিলুম। বাপরে বাপ, এ যে রীতিমত সিংহের ডাক। সিংহমশায় তখন হেসে উঠলেন গোপালের কথা শুনে, তোয়াজে খুশীও হলেন।
ABOUTME
শিশু কিশোররাই আগামী দিনের ভবিষ্যত। তাদের জন্য কিছু রেখে যেতে হবে এটাই আমার কর্তব্য। আর এই কর্তব্যজ্ঞান থেকেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। বাংলা ভাষা শিশুদের অনলাইন ভিত্তিক শিক্ষার সুযোগ নেই বললেই চলে। কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার জন্য ইন্টারনেট ছাড়া কোন পথ নেই। আমি চেষ্টা করেছি শিশুদের উপযুক্ত শিক্ষার জন্য একটি উন্নত অনলাইন ভিত্তিক তথ্যভান্ডরের অবকাঠামো তৈরী করার। যদি আমার এই প্রচেষ্টা থেকে বাংলাদেশের একটি শিশুও উপকৃত হয় তবে আমার কর্ম স্বার্থক হয়েছে বলে মনে করব।






0 comments:
Post a Comment